Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
সিজদাহ অবস্তায় দোয়া
নামাজে সিজদায় দোয়া করার নিয়ম: > সিজদায় দোয়া কবুল হয়। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘বান্দা যখন সিজদারত থাকে, তখন সে তার রবের সবচেয়ে নিকটবর্তী হয়। কাজেই তোমরা এ সময়ে বেশি বেশি দোয়া করবে।’ (সহিহ মুসলিম: ১/৩৫০)। > সিজদায় দোয়া করার জন্য প্রথমে অবশ্যই সিজদার তাসবিহ পড়ে নিতে হবে। সে হিসেবে সুবহানা রাব্বিয়ালRead more
নামাজে সিজদায় দোয়া করার নিয়ম:
> সিজদায় দোয়া কবুল হয়। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘বান্দা যখন সিজদারত থাকে, তখন সে তার রবের সবচেয়ে নিকটবর্তী হয়। কাজেই তোমরা এ সময়ে বেশি বেশি দোয়া করবে।’ (সহিহ মুসলিম: ১/৩৫০)।
> সিজদায় দোয়া করার জন্য প্রথমে অবশ্যই সিজদার তাসবিহ পড়ে নিতে হবে। সে হিসেবে সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা বা অন্য কোনো তাসবিহ (৩ বার) পড়ার পরই দোয়া শুরু করতে হবে, হোক সেটি ফরজ, সুন্নত বা নফল সালাত। অর্থাৎ ফরজ সালাতেও সিজদায় দোয়া করা বৈধ। তবে, আলেমদের অনেকেই বলেছেন, ফরজ নামাজের সিজদায় দোয়া না করা উত্তম, তবে এটি ‘নাজায়েজ’ নয়।
> সিজদায় দুনিয়াবি দোয়া করা যাবে কিনা? এই ব্যাপারে হানাফি মাজহাবের বিভিন্ন গ্রন্থে এসেছে— যেভাবে দোয়া করলে মনে হবে, মানুষের পারস্পরিক কথোপকথন বা যে বিষয়টি মানুষের কাছে চাইলে পাওয়া যাবে, সেটি সিজদায় আল্লাহর কাছে চাইলে নামাজ নষ্ট হয়ে যাবে। যেমন: ‘হে আল্লাহ! আমাকে ১ লক্ষ টাকা দাও!’
তবে, যে বিষয়টি মানুষের সাধ্যে নেই, সেটি আল্লাহর কাছে সিজদায় চাওয়া যাবে। যেমন: ঋণমুক্তি, ভালো জীবনসঙ্গী, সচ্ছলতা, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি ইত্যাদি। এগুলো কোনোটিই মানুষের হাতে নেই। আল্লাহই সর্বাধিক জানেন।
মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সঠিকভাবে আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
See lessPraying position
Admin
The basis of the woman’s prayer in the Hanafi madhhab is that it follows the same rulings as the man’s prayer, and any differences between the two return to the principle of what is most concealing and modest for her. [Ibn `Abidin, Radd al Muhtar] In prostration, it is sunna for a woman to draw allRead more
The basis of the woman’s prayer in the Hanafi madhhab is that it follows the same rulings as the man’s prayer, and any differences between the two return to the principle of what is most concealing and modest for her. [Ibn `Abidin, Radd al Muhtar]
In prostration, it is sunna for a woman to draw all of her limbs closely together in order to achieve maximum modesty. Her abdomen rests on top of her thighs and her upper-arms remain closely at her sides while her forearms lay on the floor. [Radd al- Muhtar; Shurunbulali, Maraqi al-Falah] It is sunna for men to prostrate in-between their hands, and their hands are placed at the level of the ears like the opening takbir. So far, I have not found a specific text that indicates that a woman does differently but I am still researching this matter. Yet, it should be noted that the placement of the hands do not affect the validity of the prayer and it is permissible to place one’s hands at the head level while prostrating as long as the ideals of modesty and concealment are upheld. In regards to her toes, it is obligatory for a part of the toes to touch the ground while in prostration in order for the prayer to be considered valid. Shaykh Faraz Rabbani has mentioned that it is not a specific sunna for women to keep their toes upright but there is no harm in doing so during prostration.
While sitting for tashahud, she sits in the tawarruk position, which means that she sits on her left buttock with her knees bent and both legs are conveniently positioned to the right side of her body. In Maraqi Falah, al-Hadiyya al-Alaiyya, and Imdad al Fatah, the authors mention that the thigh is placed on top of the other thigh while her leg rests underneath her right hip. In Majma al-Anhar, the author explains further and says that “…she sits on her left buttock and positions both legs to the right side of her body because this is most concealing for her, and she brings together both of her thighs and places her right leg on top of her left leg.”
In terms of additional information, the great Hanafi jurist Ibn Abdin notes the differences found within the woman’s prayer in Radd al-Muhtar. I have translated the majority of the details from his list while also adding extra explanations from sources like al-Hadiyya al-Alaiyya, Maraqi al-Falah and Imdad al-Fatah.
1.) When performing the opening takbir, she raises her hands to the level of her shoulders, while men raise their hands to the level of their ears.
2.) When performing the opening takbir, she does not withdraw her hands from underneath her sleeves because it may expose her forearms which are awrah (nakedness), while men should remove their hands from underneath their shawls.
3.) When standing, she places her right inner-palm on top of her left hand and rests them on her chest without clasping them, while men place their hands below their navels and clasp them together.
4.) When bowing, she bends her back slightly so that she touches her knees but she does not straighten her back fully, unlike men who completely align their limbs.
5.) When bowing, she does not spread her fingers apart but rather she keeps them closed together, unlike men who keep their fingers outspread.
6.) When bowing, she places her palms upon her knees and does not grasp her knees, unlike men who grasp their knees.
7.) When bowing, she bends her knees, unlike men who keep their knees straightened.
8.) When bowing and prostrating, she keeps her upper arms (the area from the shoulder to the elbow) as close as possible to the sides of her body, unlike men who distance their upper arms from their bodies.
9.) When prostrating, she rests her forearms on the ground, unlike men who keep their arms raised above the ground.
10.) She does not keep her toes upright like men.
11.) While sitting for tashahud, she sits in the tawarrak position (explained above) and she places her hands on top of her thighs such that the tips of her fingers reach her knees.
12.) While sitting for tashahud, she does not spread her fingers apart but rather she keeps them closed together, unlike men who keep their fingers outspread.
13.) If the Imam forgets something in his prayer, she claps without excessive movement instead of saying ‘SubHanAllah’ like men.
14.) She does not lead the man’s prayer.
15.) It is prohibitively disliked (e.g. sinful) for her to pray in a woman’s group prayer, to give the adhan, or to give the iqama.
16.) If she prays in a mixed congregation, she stands behind the men.
17.) She is not obligated to attend the Friday sermon prayer, but if she does and completes it, it counts as her Dhuhr prayer.
18.) It is not necessary (wajib) for her to attend the Eid prayer as opposed to men.
19.) It is not recommended for her to wait until the brightness of the sun to pray Fajr like it is for men performing the group prayer, but it is best for her to pray at the earliest part of the Fajr prayer time.
20.) She does not recite out loud in the non-silent prayers. Yet, it is important to note that if she is praying by herself in any prayer, she must recite at a level where she can hear herself in order for her prayers to be considered valid.
While the majority of information found within this post was extracted from Arabic texts, I would recommend the following English resources for more details about this topic:
”The Salah of Women” by Madrasa Arabiya Islamia Azadville, South Africa
”Heavenly Ornaments’‘ by Maulana Muhammad Ashraf Ali Thanvi
Checked & Approved by Faraz Rabbani
See lessDua/দোয়া
Md.Tariqur Rahman
সকাল-সন্ধ্যায় পড়ার দোয়া ১. হাসবিয়াল্লা-হু লা-ইলাহা ইল্লা-হু আ’লাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়া হুয়া রাব্বুল আরশিল আজিম। (যাদুল মাআদ) অর্থাৎ- আমার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট, তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই, তারই উপর নির্ভর করছি, আর তিনি হচ্ছেন মহান আরশের অধিপতি। ফজিলত : যে ব্যক্তি সকাল এবং সন্ধ্যায় এ দুআ’টি ৭ বার পড়Read more
সকাল-সন্ধ্যায় পড়ার দোয়া
১. হাসবিয়াল্লা-হু লা-ইলাহা ইল্লা-হু আ’লাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়া হুয়া রাব্বুল আরশিল আজিম। (যাদুল মাআদ) অর্থাৎ- আমার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট, তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই, তারই উপর নির্ভর করছি, আর তিনি হচ্ছেন মহান আরশের অধিপতি।
ফজিলত : যে ব্যক্তি সকাল এবং সন্ধ্যায় এ দুআ’টি ৭ বার পড়বে, দুনিয়া ও আখিরাতের সব চিন্তা-ভাবনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট হবেন।
২. বিছমিল্লাহিল্লাজি লা ইয়াদুররু মাআ’ছমিহি শাইয়্যুন ফিল আরদ্বি ওয়ালা ফিস্সামাই ওয়া হুয়াচ্ছামীয়ুল আলিম।(তিরমিযী, যাদুল মাআদ) অর্থাৎ আল্লাহর নামে (আমি এই দিন বা রাত শুরু করছি)- যার নামের বরকতে আসমান ও যমীনের কেউ কোন ক্ষতি করতে সক্ষম নয়। তিনি সব শুনেন ও জানেন।
ফজিলত : যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যায় এ দুআ’ ৩ বার করে পাঠ করেন, আল্লাহ তাআলা তাকে সর্বপ্রকার ক্ষতি থেকেই হিফাজত করা হয়।
৩. আল্লাহুম্মা ইন্নি আছবাহ্তু আশহাদুকা, আশহাদু জুমলাতা আরশিকা ওয়া মালাইকাতিকা, ওয়া জামীআ খালক্বিকা, ইন্নাকা আনতাল্লাহুল্লাযী লা ইলাহা ইল্লা আন্তা, ওয়া আন্না মুহাম্মাদান আবদুকা ওয়া রাসুলুক। অর্থাৎ হে আল্লাহ্ আমি সকাল করছি আপনাকে সাক্ষ্য রেখে, আরশবাহী ফিরিশতাদের সাক্ষ্য রেখে, সমস্ত সৃষ্টি জগতকে সাক্ষ্য রেখে – নিশ্চয়ই আপনিই সেই সত্বা যিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই, আর মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনার বান্দা ও রাসুল। মাগরিবের পর উপরোক্ত দোয়ায় ‘আল্লাহুম্মা ইন্নী আছবাহতু’ এর স্থলে ‘আল্লাহুম্মা ইন্নী আমছাইতু’ অর্থাৎ ‘সকাল করছি’ এর বদলে ‘সন্ধ্যা করছি’ বলবে।
ফজিলত : যে ব্যক্তি এ দু’আ ৪ বার উল্লেখিত নিয়মে পড়বে, ১ বার পড়ার পর তার দেহের এক চতুর্থাংশ জাহান্নাম থেকে মুক্ত হয়ে যাবে। অনুরূপভাবে দ্বিতীয় বার পাঠের পর অর্ধাংশ, তৃতীয়বার পাঠের পর তিন চতুর্থাংশ ও চতুর্থবার পাঠের পর সম্পূর্ণ অংশ জাহান্নাম থেকে মুক্ত হয়ে যাবে। (যাদুল মাআদ)
৪. রাদ্বি-তু বিল্লা-হি রাব্বাও ওয়া বিল ইসলামি দ্বিনাও ওয়া বি মুহাম্মাদিন সাল্লাল্লাহু আলািইহি ওয়া সাল্লাম নাবিইয়্যাও ওয়া রাসূলা। (তিরমিজি)। অর্থাৎ আমি সন্তুষ্ট আছি আল্লাহ্কে প্রতিপালক হিসাবে, ইসলামকে দ্বীন হিসাবে ও মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহ ওয়া সাল্লামকে নবী হিসাবে পেয়ে।
ফজিলত : যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যায় (অর্থাৎ ফজর ও মাগরিবের পর) এ দোয়াটি ৩ বার করে পাঠ করবে তার উপর সন্তুষ্ট হওয়া আল্লাহর উপর দায়ীত্ব হয়ে যায়। (তিরমিজি)
৫. সাইয়্যিদুল ইস্তিগফার- আল্লা-হুম্মা আনতা রাব্বি লা- ইলা-হা ইল্লা- আন্তা খালাক্বতানি ওয়া আনা আ’বদুকা, ওয়া আনা আ’লা আ’হ্দিকা, ওয়া ওয়া’দিকা মাছত্বোয়াতাতু, আ’উযুবিকা মিন শাররি মা ছানা’তু, আবুউ লাকা বিনি’মাতিকা আলাইয়্যা, ওয়া আবুউ লাকা বিজাম্বি, ফাগফিরলী। ফা ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুজ্জুনুবা ইল্লাহ আন্তা।(যাদুল মাআদ)। অর্থাৎ হে আল্লাহ্ তুমি আমার প্রতিপালক। তুমি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। আমাকে সৃষ্টি করেছ এবং আমি তোমার বান্দা। আর আমি সাধ্যমত তোমার অঙ্গিকার ও প্রতিশ্রুতির উপর কায়েম আছি। আমি মন্দ যা করেছি তা থেকে তোমার আশ্রয় চাই। আমার উপর তোমার প্রদত্ত নেয়ামতের স্বীকৃতি দিচ্ছি। আর আমার গুনাহ্গুলো স্বীকার করছি। অতএব আমাকে ক্ষমা কর। কারণ তুমি ছাড়া গুনাহ্ ক্ষমা করার আর কেউ নেই।
ফজিলত : রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তোমাদের কেউ এ কথাগুলো সন্ধ্যা বেলায় বললে, অতপর সকাল হওয়ার আগেই তার মৃত্যু হলে তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। অনুরূপভাবে তোমাদের কেউ তা সন্ধ্যা বেলায় বললে, অতপর সকালের আগেই তার মৃত্যু হলে তার জন্যও জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। (বুখারী, তিরমিজি)
উপরোক্ত দুআ’গুলো আদায়ের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে এগিয়ে যাই। পরকালের নাজাতের প্রত্যাশী হই। আল্লাহ আমাদের কবুল করুন। আমিন।
জাগো নিউজ ২৪ ডটকমের সঙ্গে থাকুন। দৈনন্দিন জীবনের দুআ’-আমল ও ইসলামী আলোচনা পড়ুন। কুরআন-হাদিস মোতাবেক আমলি জিন্দেগি যাপন করে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করুন। আমিন, ছুম্মা আমিন।
See lessকাযা নামায পড়ার নিয়ম কি ?
Md.Tariqur Rahman
কাযা নামাজ আদায়ের পদ্ধতি প্রিয়নবী (সা:) বলেছেন, ‘ইসলাম এবং কুফরির মধ্যে পার্থক্যকারী হচ্ছে নামাজ।’ তাইতো তিনি আরও বলেছেন, ‘ইচ্ছাকৃত ভাবে নামাজ ছেড়ে দেয়া কুফরি।’নামাজ পড়ার হুকুম হলো নির্ধারিত সময়ে নামাজ আদায় করা। ভুলবশত, অপারগ হয়ে কিংবা কোন কারণে কোনো ওয়াক্তের নামাজ আদায় করতে না পারলে পরবর্তী সময়েRead more
কাযা নামাজ আদায়ের পদ্ধতি
See lessপ্রিয়নবী (সা:) বলেছেন, ‘ইসলাম এবং কুফরির মধ্যে পার্থক্যকারী হচ্ছে নামাজ।’ তাইতো তিনি আরও বলেছেন, ‘ইচ্ছাকৃত ভাবে নামাজ ছেড়ে দেয়া কুফরি।’নামাজ পড়ার হুকুম হলো নির্ধারিত সময়ে নামাজ আদায় করা।
ভুলবশত, অপারগ হয়ে কিংবা কোন কারণে কোনো ওয়াক্তের নামাজ আদায় করতে না পারলে পরবর্তী সময়ে এই নামাজ আদায় করে দিতে হয়। আর এই নামাজ আদায়কে কাজা নামাজ বলা হয়। ফরজ কিংবা ওয়াজিব নামাজ ছুটে গেলে, সে নামাজের কাজা আদায় করা আবশ্যক। সুন্নত কিংবা নফল নামাজ আদায় করা না গেলে, সেটার কাজা আদায় করতে হয় না।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন করেন, ‘নামাজ মুমিনের জন্য নির্দিষ্ট সময়ে ফরজ।’ (সুরা নিসা, আয়াত: ১০৩) তাই কোনো ওজর ব্যতীত নামাজ সময় থেকে দেরি করা জায়েজ নেই। (বুখারি, হাদিস: ৪৯৬)
১- কোনো ওজর বা অপারগতার কারণে নামাজ সময়মতো আদায় করতে না পারলে উক্ত অপারগতা শেষ হওয়ার পর ওই নামাজের কাজা আদায় করা ফরজ। (বুখারি, হাদিস : ৫৬২)
২- ফরজের কাজা ফরজ। আর ওয়াজিবের কাজা ওয়াজিব। (বুখারি, হাদিস : ১৮১৬)
নামাজের ‘কাজা’ আদায়ের সুবিধার্থে ফউত হওয়া নামাজকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। আর তাহলো-(ক) ফাওয়ায়েতে কালিল (খ) ফাওয়ায়েতে কাছির।
ফাওয়ায়েতে কালিল: পাঁচ ওয়াক্তের কম নামাজ তরক হওয়া। এ অল্পসংখ্যক নামাজ তরককে ফাওয়ায়েতে কালিল বা অল্প কাজা বলে।
ফাওয়ায়েতে কাছির: বেশি ওয়াক্ত নামাজ তরক হওয়া। পাঁচ ওয়াক্তের অধিক নামাজ ছুটে যাওয়া; তা যত দিনের নামাজই হোক না কেন তাকে ফাওয়ায়েতে কাছির’ বা অধিক কাজা বলা হয়।
কম-বেশি উভয় নামাজের কাজা আদায়ের নিয়ম: পাঁচ ওয়াক্তের কম তথা অল্প কাজা নামাজ ওয়াক্তিয়া (প্রত্যেক ওয়াক্তের) নামাজের ধারাবাহিকতায় ঐ ওয়াক্তের নামাজের সঙ্গে আদায় করা। আর ৫ ওয়াক্তের বেশি তথা ফাওয়ায়েতে কাছির বা বেশি নামাজের ‘কাজা’ প্রত্যেক ওয়াক্ত নামাজের আগে পড়া।
‘কাজা’ আদায়ে যা লক্ষ্য রাখতে হবে:পাঁচ ওয়াক্ত বা তার কম ওয়াক্তের নামাজ ছুটে গেলে তা ধারাবাহিক ভাবে কাজা আদায় করতে হবে। আগের নামাজ আগে, পরের নামাজ পরে পড়তে হবে। যেমন- কোনো ব্যক্তির ফজর এবং জোহরের নামাজ তরক হলে, আছরের নামাজ আদায়ের পূর্বে প্রথম ফজরের নামাজ কাজা আদায় করবে; অতপর জোহরের নামাজ কাজা আদায় করবে। তারপর আছরের ওয়াক্তিযা নামাজ আদায় করিবে।
কাজা আদায়ে জানা থাকা আবশক যে: নামাজের ‘কাজা’ যদি জামাআতের আদায় করে তবে ইমাম ক্বেরাআত জোরে পড়বে। তবে জোহর এবং আছরের ক্বেরাআত চুপে চুপে পড়বে।
আল্লাহ্ তাআলা আমাদের ঠিক সময়ে নামাজ আদায়ের তাওফিক দান করুন। আমিন…
New muslimah
No You have to pray in arabic Even tho You dont understand it but You can make dua in any Language you want
No You have to pray in arabic Even tho You dont understand it but You can make dua in any Language you want
See lessDhikir
Md.Tariqur Rahman
উত্তর : সকাল ও সন্ধ্যার যিকিরের সময় নির্ধারণকে কেন্দ্র করে কিছুটা মতভেদ পরিলক্ষিত হয়। কেননা এ বিষয়ে বর্ণিত আয়াতসমূহের ভাষা ভিন্ন ভিন্ন। এখানে প্রসিদ্ধ মতামত উল্লেখ করা হল। যথা : প্রথম উক্তি : শায়খুল ইসলাম ইমাম ইবনু তাইমিয়্যাহ, ইমাম ইবনুল ক্বাইয়িম, শায়খ মুহাম্মাদ আস-সাফ্ফারিনী, শায়খ উছাইমীন, শায়খ বRead more
উত্তর : সকাল ও সন্ধ্যার যিকিরের সময় নির্ধারণকে কেন্দ্র করে কিছুটা মতভেদ পরিলক্ষিত হয়। কেননা এ বিষয়ে বর্ণিত আয়াতসমূহের ভাষা ভিন্ন ভিন্ন। এখানে প্রসিদ্ধ মতামত উল্লেখ করা হল। যথা : প্রথম উক্তি : শায়খুল ইসলাম ইমাম ইবনু তাইমিয়্যাহ, ইমাম ইবনুল ক্বাইয়িম, শায়খ মুহাম্মাদ আস-সাফ্ফারিনী, শায়খ উছাইমীন, শায়খ বাকর আবূ যায়দ ও শায়খ ছিদ্দীক্ব হাসান খান (রাহিমাহুমুল্লাহ) বলেন, ‘সকালের সময় হল, ফজর উদিত হওয়া থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত। আর সন্ধ্যার সময় হল, আছরের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত’ (আল-কালিমুত্ব-ত্বাইয়িব, পৃ. ৩০ পৃ.; আল-ওয়াবিলুছ ছাইয়িব, পৃ. ১২০; গিযাউল আলবাব, ২/৩৬৮ পৃ.; ফাতাওয়া নূরুন ‘আলাদ র্দাব লিইবনি উছাইমীন, ১২/২০৪-২০৫ পৃ.; তাছহীহুদ দু‘আ, পৃ. ৩৩৭; নুযলুল আবরার, পৃ. ১০৩-১১৩)। তাঁরা আল্লাহ তা‘আলার নিম্নোক্ত বাণীকে দলীল হিসাবে উপস্থাপন করেছেন। আল্লাহ বলেন, وَ اذۡکُرۡ رَّبَّکَ کَثِیۡرًا وَّ سَبِّحۡ بِالۡعَشِیِّ وَ الۡاِبۡکَارِ ‘আর আপনি আপনার প্রতিপালককে অত্যধিক স্মরণ করুন এবং সন্ধ্যায় ও প্রভাতে তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করুন’ (সূরা আলে ইমরান : ৪১; এছাড়া সূরা আল-গাফির : ৫৫; সূরা আল-আন‘আম : ৫২; সূরা আল-কাহ্ফ : ২৮)। উক্ত আয়াতের الۡاِبۡکَارِ বলতে বুঝায় দিনের প্রারম্ভকে। আর الۡعَشِیِّ বলতে বুঝায় সূর্য মধ্যাকাশ থেকে হেলে পড়া থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সময়কালকে। সুতরাং দু‘আ করার সময় হল, ফজরের ও আছরের ছালাতের পর (তাফরীরুত্ব ত্বাবারী, ৬/৩৯২ পৃ.; আল-আযকার, পৃ. ১০৬; আল-ওয়াবিলুছ ছাইয়িব, পৃ. ১২১; গিযাউল আলবাব, ২/৩৬৮ পৃ.; আত-তাহরীর ওয়াত-তানবীর, ৭/২৪৭ পৃ.)। উল্লেখ্য, এই পক্ষের কিছু আলেম বলেছেন, প্রয়োজনে সময় বাড়ানো যাবে। অর্থাৎ প্রয়োজনে সূর্যোদয় ও মাগরিবের পরও দু‘আ পাঠ করা যাবে (ফাতাওয়া নূরুন আলাদ দ্রাব লিইবনি উছাইমীন, ১২/২০৫ পৃ.)।
দ্বিতীয় উক্তি : শাফিঈ মাযহাবের আলিমগণ বলেন, ‘সকালের সময় হল, ফজর উদিত হওয়া থেকে সূর্য পশ্চিমাকাশে ঢুলে পড়া পর্যন্ত। আর সন্ধ্যার সময় হল, সূর্য ঢুলে পড়ার পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত। আর এই মতটিকেই শায়খ ইবনু বায (রাহিমাহুল্লাহ) গ্রহণ করেছেন (আল-আযকার, পৃ. ১০৬; রিয়াযুছ ছালিহীন, পৃ. ৩৭৫; আল-মাজমূঊ, ৪/৬৪৭-৬৪৯ পৃ.; দালীলুল ফালিহীন, পৃ.৩৬৪)।
উপরিউক্ত আলোচনা থেকে প্রতীয়মান হয় যে, মতপার্থক্যের মূল কারণ হল সকাল ও সন্ধ্যার শুরু ও শেষ সময়কে কেন্দ্র করে। তবে সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য মতানুযায়ী সকাল বলতে বুঝায়, ফজর উদিত হওয়ার পর থেকে ছালাতুয যোহা আদায়ের শেষ সময়কালকে। আর সন্ধ্যা বলতে বুঝায় আছরের পর থেকে রাত্রীর অন্ধকার অবতরণ করা পর্যন্ত সময়কালকে (আল-ফাতুহাতুর রাব্বানিয়্যাহ, ৩/৭৪ পৃ.)। সঊদী আরবের স্থায়ী ফাতাওয়া কমিটি বলেন, ‘সূর্যের রশ্মী প্রখর হওয়ার সময় থেকে নিয়ে সূর্য পশ্চিমাকাশে ঢলার পূর্ব পর্যন্ত ছালাতুয যোহা পড়া হয় (ফাতাওয়া আল-লাজনা আদ-দায়িমাহ, ৬/১৫৪ পৃ.)। পরিশেষে প্রথম ও দ্বিতীয় উক্তির সমন্বয়ে আমরা বলব যে, সকাল-সন্ধ্যার যিকিরের সর্বোত্তম সময় হল, ফজরের পর থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত এবং আছরের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত। তবে প্রয়োজনে সূর্যোদয়ের পর থেকে সূর্য পশ্চিমাকাশে ঢুলে পড়া পর্যন্ত এবং মাগরিবের ছালাতের পর থেকে অন্ধকার নেমে আসা পর্যন্ত দু‘আ পাঠ করা জায়েয।
See lessAbout to turn back to Allah(swt)
Walykum assalam. Allah gates of mercy are always open for us. Try to avoid those things which lead you to do these sins. Leave it instantly. And Allah is most forgiving. But as human we need to try our best to safe yourself from those things. May Allah help you ameen
Walykum assalam. Allah gates of mercy are always open for us. Try to avoid those things which lead you to do these sins. Leave it instantly. And Allah is most forgiving. But as human we need to try our best to safe yourself from those things. May Allah help you ameen
See less