আসসালামু আলাইকুম আমি নতুন হেদায়েত প্রাপ্ত হয়েছি।আমার পরিবার মর্ডান যার কারণে আমাকে তারা পর্দা করতে বাধা দান করে আমার এই আচরণে তারা ক্ষিপ্ত হয়, অনেক কথা বলে সে ক্ষেত্রে আমার করনীয় কি???
আমার পরিবার আমাকে তারা পর্দা করতে বাধা দান করে আমার এই আচরণে তারা ক্ষিপ্ত হয়, অনেক কথা বলে সে ক্ষেত্রে আমার করনীয় কি???
Share
আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দুওয়া করবেন পরিবারের সবার জন্য । কোনভাবেই রাগান্বিত হবেন ন। সত্ত পথে চলা সবসময়ই কঠিন।মনে রাখবেন আল্লাহ আছে আপনার সাথে। আল্লাহ সব কিছু সহজ করে দিবেন।
Apni tader bujhan .. r duaa koren Allah er kache. Bises kore rate uthe kaden Allah tader hedayat diben r tader shate kharap behaviour korben na …uttom rupe tader shate kotha bolun. R tader kothar jobab quran r hadis onujayaii diben in sha allah thik hoye jabe sob… ☺️
ধৈর্য্য ধারণ করুন। আল্লাহর উপর ভরসা করুন। আপনার পরিবারের হেদায়েতের জন্য আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করুন। তাদের নসিহত করুন এবং আল্লাহর পথে আহবান করুন।
মাশা আল্লাহ, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা আপনাকে হেদায়েত দান করেছেন জেনে অন্তত খুশি হলাম বোন,, আপনার মত আমি নিজেও একই সমস্যায় ভুগছি,,, একটু খেয়াল করুন রাসুল সঃ এর যুগে যখন আল্লাহর রাসুল সঃ ৪০বছর বয়সে নবুয়ত পান তার আগে মক্কা বাসির কাছে রাসুল সঃ খুবই একজন বিশ্বাসী মানুষ ছিলেন,তাকে সবাই ভালোবাসতেন,,, নবুয়ত পাওয়ার পরেই কিন্তু তার নিজের, কাছের মানুষরাই তাকে অপবাদ,লাঞ্চনা করতে থাকলেন,,, যদি তার জীবনে তার সমালোচক থাকে, তার নিন্দুক তাকে তাহলে আল্লাহর পথে আসার কারনে যে আপনার আমার থাকবে না তা কি করে হয়,,,,
বোন ধৈর্য ধরুন,,, সম্পুর্ন ভরশা আল্লাহর উপর রাখুন,,,আপনি হেদায়েত পেয়েছেন আশে পাশে আপনার পরিবার দের বোঝান, নসিহাহ করুন তারা মানুক আর না মানুক আপনি বলে যান,,,, আর আপনিও দ্বীন নিয়ে ভালো পড়াশোনা করুন,,,
আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হবেন,,,অচিরেই আল্লাহ আপনাকে এতো দিবেন যে আপনি খুশি হয়ে যাবেন ইনশা আল্লাহ,,,
আল্লাহ আপনার সহায় হোক,,,,
ওয়ালাইকুমুস সালাম। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তায়ালার নির্দেশনা হলো পিতা-মাতার সাথে খারাপ আচরণ করা যাবেনা বরং সর্বোত্তম ব্যবহার করতে হবে।
সেই নির্দেশনা অনুযায়ী কখনই তাদের সাথে খারাপ আচরণ করা যাবেনা কিন্তু আবার তাদের কথা অনুযায়ী মহান আল্লাহ তায়ালার কোনো হুকুমও বাদ দেয়া যাবেনা। তাদের সাথে উত্তম আচরণ করে তাদেরকে বুঝাতে হবে এবং আল্লাহ তায়ালার হুকুমও পালন করতে হবে।
আশা করি কিছুটা বুঝাতে পেরেছি।
ওয়ালাইকুম আসসালামু ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ
প্রথমত আপনাকে একটি বিষয় জানতে হবে তা হলো – সৃষ্টির কোনো কথায় আনুগত্য করা জায়েজ নয়, যার মাধ্যমে স্রষ্টার নাফরমানী হয়; হোক তা আপন পিতামাতা। তবে পিতামাতার সাথে খারাপ আচরণ করাও জায়েজ নয়।
কেননা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ “আল্লাহ্র নাফরমানীর কাজে কোনরূপ আনুগত্য নেই। আনুগত্য করতে হয় কেবলমাত্র ন্যায়সঙ্গত কাজে।” সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭২৫৭]
আপনার উচিৎ তাদের জন্য আল্লাহর নিকট দোয়া করা, কেননা দোয়া মু’মিনদের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। আর দ্বিতীয়ত, তাদেরকে উত্তম পন্থায় যথাসম্ভব বোঝানোর চেষ্টা করা।
আল্লাহর আনুগত্যের কাজে শয়তানের বাধা আসবেই, তবে আপনি যদি ধৈর্য্যর সাথে আপনার প্রচেষ্টা চালিয়ে যান, আল্লাহ আপনাকে অবশ্যই সফলতা দান করবেন।
মহান আল্লাহ আমাদেরকে দুনিয়া ও আখিরাতে সফলতা দান করুক, আমীন।